বিড়াল
বিড়াল
বিড়াল স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং এই প্রাণীটি দেখতে ছোট আকারের হয়ে থাকে। গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে এটি খুবই জনপ্রিয়। বিড়াল দেখতে অনেকটা বাঘের মত হয়ে থাকে। এজন্য বিড়ালকে বলা হয় বাঘের মাসি।
বিড়ালের পায়ের তলায় মাংসপিণ্ড থাকে ফলে এদের চলাফেরা করার সময় কোন শব্দ হয় না। বিড়ালের প্রধান শত্রু হলো কুকুর। বিড়াল ১২ বছর থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
বিড়াল এমন একটি প্রাণী যে প্রাণী মানুষের মধ্যে বসবাস করতে বেশি পছন্দ করে। ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে বড় মানুষ সব বিড়াল পছন্দ করে থাকে। বিড়ালের পুরো শরীরে তুলতুলে ছোট ছোট লোম দিয়ে ঢাকা থাকে।
এর চারটি পা, দুটি কান, দুটি চোখ, একটি লেজ, এবং গোঁফ থাকে। বিড়াল অন্ধকারে খুব ভালো দেখতে পায় এবং অনেক উঁচু থেকে লাফ দিতে পারে। বিড়ালের প্রিয় খাবার হল মাছ, মাংস ও দুধ ভাত। বিড়াল খুবই উপকারী একটি প্রাণী।
যারা বিড়াল লালন পালন করতে পছন্দ করেন তাদেরকে অবশ্যই বিড়াল সম্পর্কে জানতে হবে। বিড়াল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাদেরকে কিভাবে এই রোগ থেকে মুক্ত রাখা যায় এবং রোগ হলে সুস্থ করার জন্য করণীয় সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।।
বিড়ালের বিভিন্ন ধরনের রোগের মধ্যে রয়েছে বিড়ালের চোখ দিয়ে পানি পড়া, বিড়ালের ডিপথেরিয়া রোগ, বিড়ালের কিডনি রোগ, বিড়ালের পায়খানা হলে সমস্যা, ঠান্ডা লাগার সমস্যা (জ্বর, সর্দি-কাশি), এছাড়াও আরো অন্যান্য রোগ হতে পারে।
বিড়ালের এইসব রোগের কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে আমাদের সাইটে বিড়াল সম্পর্কে লিখা পোস্টগুলো পড়তে পারেন। এতে করে আপনি বিড়াল সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন।
বিড়াল সম্পর্কে আপনি আমাদের সাইট থেকে বিড়ালের বৈশিষ্ট্য, বিড়ালের বাসস্থান, বিড়ালের খাদ্যাভ্যাস, বিড়ালের বয়স বোঝার উপায় এছাড়াও বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য পেয়ে যাবেন। এই তথ্যগুলো জানা থাকলে বিড়াল লালন পালন করতে আপনার সুবিধা হবে।
বিড়াল একটি উপকারী প্রাণী। ইসলামে ও বিড়াল পালনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নিজে লালন পালন করতেন। তাই আপনি বিড়াল পালন করতে পারেন এতে কোন সমস্যা নেই।
আরও পড়তে ভিজিট করুন নিচের লিঙ্কগুলোতে
স্ট্যাটাস, সাহিত্য, শুভেচ্ছা, উক্তি, ইসলামিক, Review, How to earn money, bangla caption